১৭৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত, এটি শহরের প্রাচীনতম প্রোটেস্ট্যান্ট গির্জা, এটি সুইডিশ লুথেরান মিশনারি জোহান জাকারিয়া কিরনান্দার দ্বারা নির্মিত। গির্জার দীর্ঘ করিডোর, উঁচু ডোরিক স্তম্ভ যেটাকে ধরে রেখেছে , এই চার্চটিকে দূর থেকে চিহ্নিত করা যেতে পারে।
পশ্চিমবঙ্গের গভর্নরের ৮৪,০০০ বর্গফুটের সরকারী আবাসস্থলটি, একসময় ভারতের তৎকালীন ভাইসরয় লর্ড কার্জনের বাড়ি ছিল। এই বিল্ডিংটিও, বিশিষ্ট বারোক ওভারটোনস সহ একটি নিউক্লাসিক্যাল স্টাইল অনুসরণ করে নির্মিত।
লাল দীঘি বা লাল পুকুর, একটি জলাশয় যাতে উপরের বিল্ডিংগুলির প্রতিবিম্বিত দেখা যায়, প্লাজার ভেতরে অবস্থিত। প্রচলিত আছে যে, ১৭৫৬ সালে কলকাতা অবরোধের সময়, ট্যাঙ্কের জল রক্তে লাল হয়ে যায় , তাই থেকে এর নামকরণ। আরও যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা আছে যে পুকুরটার উপরের লাল-ইঁট দিয়ে বানানো ইমারতগুলিকে প্রতিফলিত কর বলেও এর নাম 'লাল দীঘি'।
করিন্থীয় স্তম্ভ এবং একটি বিশাল গম্বুজ সহ জেনারেল পোস্ট অফিস একটি আকর্ষণীয় ভবন যা বর্তমানে ডাক পরিষেবার প্রধান কার্যালয়।
ফরাসি প্রাদেশিক সিটি হলের অনুরূপ এই বিল্ডিংটি মূলত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কেরানিদের অফিস ছিল। বর্তমানে এটি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের সচিবালয় ভবন।
এই গির্জা, কির্ক নামেও পরিচিত, কলকাতার একমাত্র স্কটিশ চার্চ। এই গ্রীসের স্থাপত্য-শৈলীর অনুকরণে তৈরি এই ভবনটি চারদিকে উত্তর এবং দক্ষিণে ডোরিক স্তম্ভ সহ একটি সুন্দর অলিন্দ দ্বারা বেষ্টিত।
পুরাতন মুদ্রা বিল্ডিং, একটি ইতালির প্রভাব সহ একটি তিন তলা কাঠামো। ভেন্সিসের জানালা, ইটের খিলান, মার্বেল এবং বেলেপাথর দিয়ে মেঝে এবং লোহার গেট। এই বিল্ডিংটি ফটোগ্রাফের জন্য অত্যন্ত অনবদ্য।
৩. আবার ইতিহাস পড়ুন
এই উনিশ শতকের মেনশনটি একজন বাঙালি বণিক রাজা রাজেন্দ্র মল্লিক নির্মাণ করেছিলেন, তিনিও একজন শিল্পী উৎসাহী ছিলেন। নিওক্লাসিক্যাল স্টাইলে বানানো বাড়ি, ঐতিহ্যবাহী বাঙালি উন্মুক্ত উঠান বা দালান রয়েছে। এটির সংলগ্নে বর্তমান মালিকের পরিবারের সদস্যদের জন্য একটি ঠাকুর-দালান রয়েছে, যেটি এখন জগন্নাথ মন্দির হিসাবে পরিচিত। কাঠামোতে ঢালু ছাদ, চীনা প্যাভিলিয়নগুলি দ্বারা অনুপ্রাণিত, ফ্রেটওয়ার্ক সহ ক্লাসিক্যাল করিন্থীয় স্তম্ভ সহ বারান্দা। বিভিন্ন ইউরোপীয় এবং ভারতীয় শিল্পীদের ভিক্টোরিয়ান ভাস্কর্য এবং শিল্পের বিচিত্র সংগ্রহ ছাড়াও, এই করিডোরগুলিতে অনেক পাখি দেখা যায় যেমন পেলিক্যান্ এবং হর্নবিল।
মেছুয়া বাজার একটি প্রাণবন্ত পাইকারি ফলের বাজার, যেখানে প্রতিদিন সকালে ফলের ঝুড়ি ট্রাকে করে নিয়ে আসা হয় এবং বিক্রেতাদের কাছে বিক্রি করা হয়। এটি কলকাতার প্রধান ফটোগ্রাফি স্থানগুলির মধ্যে একটি।
সালেহজী মুসাফিরখানা, ৭০-৮০ কক্ষ এবং বড় বড় হলগুলি ১৮০০ -এর দশকে নির্মিত একটি সাম্প্রদায়িক অতিথিঘর।
জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শৈশবকালীন বাড়িটি দেখার মতো একটি জায়গা । বর্তমানে ম্যূসিয়ামে পরিণত হয়েছে। বাড়িটিতে রবি ঠাকুরের প্রাথমিক পাণ্ডুলিপি থেকে শুরু করে উনি যে পাঞ্জাবি পড়তেন বা যে টেবিলে লিখতেন বা যে টেবিলে বসতেন তা প্রদশনের জন্য রাখা হয়েছে।
৪। নদীর পাড়ের প্রতিচ্ছবি
এই হলটি ১৮০০এর দশকে রোমান ডোরিক স্টাইলে নির্মিত হয়েছিল। মজার বিষয় হল, হলটি তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ ইউরোপীয়দের সামাজিক অনুষ্ঠান করার জায়গা বানানোর জন্য লটারি থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল। হলটি এখন একটি মুসিয়াম এবং গ্রন্থাগারে পরিণত হয়েছে, যাতে ১২,০০০ এরও বেশি বই এবং পত্রিকা রয়েছে।
এটি ভারতে তিনটি হাই কোর্টের একটি এবং এটি প্রাচীনতম। ১৮০০ এর দশকে নির্মিত এই আদালতটি নিও-গথিক নকশায় বানানো হয়েছিল, বেলজিয়ামের ক্লথ হল থেকে অনুপ্রেরিত।
কলকাতার পাশের স্ট্র্যান্ড রোডে শহরের দ্বিতীয় প্রাচীনতম নদীর তীরবর্তী বাবু ঘাট। ব্রিটিশদের দ্বারা নির্মিত, এটি একটি ডোরিক-গ্রীক শৈলীর প্যাভিলিয়ান যেখানে বিশাল স্তম্ভ রয়েছে। এই উপনিবেশিক কাঠামোটি বর্তমানে বেশিরভাগ পুরোহিত, বিক্রেতারা এবং প্রতিদিনের ভিড়ে ভর্তি। এখানে ধৰ্ম কর্মের কাজ থেকে শুরু করে মালিশ পর্যন্ত করা হয়।
৫। একটি সাংস্কৃতিক অভিসন্ধি
বিবিধ জাতি এবং সংস্কৃতিতে বর্ণিত কলকাতা শহরের এই জায়গা গুলি ফটোগ্রাফির উত্তম সুযোগ এনে দেবে। এবার আপনি ক্যামেরা হাতে পারসি এবং মার্কিন বাড়ি গুলি অতিক্রম করবেন বা চাইনিজ ব্রেকফাস্ট -এর জন্য দাঁড়াবেন অথবা এংলো - ইন্ডিয়ান দেড় সাথে খ্রিষ্টমাস পালন করবেন।
এখান থেকে শুরু করুন: সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ বা চাঁদনী চৌক মেট্রো স্টেশনগুলি থেকে ২ মিনিটের পথ। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের অফিসে পৌঁছান এবং দক্ষিণে হাঁটা শুরু করুন।
নাখোদা মসজিদটি একদম জাকারিয়া স্ট্রিটের উপর যেটা পেটুক লোকেদের স্বর্গ। এই রাস্তাটি কলকাতার ফটোগ্রাফির আরও একটা সুন্দর জায়গা। প্রতিদিন কয়েক কেজি শিমুই এবং বেকারিগুলি বিখ্যাত বাখারখানি রুটি (তিলের বীজ দিয়ে ভাজা ভাজা রুটি) এবং রোগনি রুটি (শুকনো ফলের ছিটেযুক্ত মিষ্টি রুটি) বিক্রি করা হয়, ফলে রাস্তায় দৃশ্যে, গন্ধে এবং শব্দে এক অনবদ্য অনুভূতি গড়ে তোলে।
কলকাতার আরও কোনও ফটোগ্রাফিক জায়গা জানলে Tripoto -তে শেয়ার করুন।
এখন Covid -19এর জন্য আমরা আপনাদের ঘুরতে যেতে বলছিনা, এখন আপনারা ভবিষ্যতের ঘোরার পরিকল্পনা করতে পারেন। এখন বেড়াতে যাওয়া ঠিক হবে না। সাবধানে থাকবেন।
Calcutta বা কলকাতা এক অদ্ভুত সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সংমিশ্রণে তৈরি শহর। এমন কোনও উৎসবই প্রায় নেই যা এই শহরে আনন্দের সঙ্গে উদযাপন করা হয় না। প্রতি মাসে রাস্তার প্রতিটি কোণে ছোট ছোট প্যান্ডেলগুলি বাঁধা হয় এবং সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাস জুড়ে চলে মহিষাসুরমর্দিনী দেবী দুর্গাকে আহ্বান জানানোর পালা। দুর্গা পুজোর সময়ে চোখে পড়ে রেশম শাড়ি এবং লাল, গোলাকার টিপ পড়া বাঙালি রমণীর সহজাত সাবেকী সৌন্দর্য, রোদ-ঝড়-বৃষ্টি উপেক্ষা করে অদম্য উৎসাহে মণ্ডপে মণ্ডপে চোখে পড়ে দর্শনার্থীদের ভিড়। তবে শুধুমাত্র উৎসবের দিনগুলোতেই নয়, প্রায় সারা বছরই কলকাতায় স্ট্রিট ফোটগ্রাফি করার অনেক সুযোগ-সুবিধা থাকে।
কলকাতায় যানবাহনের একটা ঐতিহ্য রয়েছে। কলকাতার রাস্তাতে চোখে পড়বে পুরনো দিনের হলুদ ট্যাক্সি (কলকাতা এবং হাওড়াতে দেখতে পাবেন) ধীর গতিতে এগিয়ে চলা ট্রাম গাড়ি এবং হাতে টানা রিক্সা।
নিচে দেওয়া কিছু কলকাতার জায়গা যা খুব প্রচলিত নয় তবুও ঘুরে দেখতে পারেন। এই জায়গার শুরু গলি আর ভাঙা বাড়ি আপনাকে পুরোনো দিনে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে।
১। শিল্পের সংস্পর্শে
কুমারটুলি একটি ঐতিহ্যময় কুমোর পাড়া, যেখানে দেব-দেবী, রাক্ষস, ভিক্টোরিয়ান মূর্তি, স্থানীয় কিংবদন্তির চরিত্র এবং জনপ্রিয় ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্বের মূর্তি বানানো হয়। বিশেষ করে বনমালী সরকার স্ট্রিট, রবীন্দ্র সরণি থেকে পশ্চিম দিকে গেলে কারিগরদের কর্মশালার ভিতরে বসে তাদের খড়ের ফ্রেম তৈরি করতে, মাটির আবরণ যুক্ত করতে এবং অবশেষে মূর্তিগুলিতে সূক্ষ্ম বৈশিষ্ট্যগুলি আঁকতে দেখতে পারেন , নামমাত্র টাকার বিনিময়ে। দুর্গাপুজোর মরসুমে আগস্ট থেকে অক্টোবর পর্যন্ত কারিগররা সবচেয়ে ব্যস্ত থাকে। এই সময়ে নামমাত্র টাকার বিনিময়ে আপনার ক্যামরার শাটারকে রেডি রাখুন, সুন্দর সুন্দর মুহূর্ত ধরে রাখার জন্য...
২। ব্রিটিশ রাজের রাস্তায় চলুন
১৮৫৬ সালে গভর্নর-জেনারেল লর্ড ডালহৌসির সম্মানে ডালহৌসি স্কোয়ারের নামকরণ করা হয়েছিল। নব্বই বছর পরে, আনুষ্ঠানিকভাবে তিন জন স্বাধীনতা সংগ্রামীর নামে নামকরণ করা হয় বিনয়-বাদল-দীনেশ বাগ ( সংক্ষেপে বিবাদী বাগ)। পুরানো কলকাতার ঠিক কেন্দ্রে অবস্থিত, এটি দুই বর্গকিলোমিটারের মরুদ্যান। প্লাজাটির চারপাশে ঐতিহাসিক মহান স্থাপত্য বিল্ডিংগুলি ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের পূর্ববর্তী বা সেই সময়েই নির্মিত। কাজেই ঐতিহাসিকভাবে প্রসিদ্ধ এই স্থান আপনাকে অবশ্যই ব্রিটিশ অধীনস্থ ভারতীয় সভ্যতা এবং সংস্কৃতির সামগ্রিক রূপরেখা তুলে ধরবে।
এখন থেকে শুরু করুন: এমজি রোড মেট্রো স্টেশন থেকে অল্প দূরে, ১৯ শতকে নির্মিত ললিত গ্রেট ইস্টার্ন হোটেল, সেখানে পৌঁছে, পূর্ব দিকে হাঁটা শুরু করুন পেয়ে যাবেন এই রাস্তা ।
এই গির্জাটি আগে ওয়ারেন হেস্টিংস, প্রথম ব্রিটিশ গভর্নর-জেনারেলের অফিস ছিল। একটি নিওক্লাসিক্যাল আর্কিটেকচারাল শৈলীর তৈরি, পাথর দ্বারা নির্মিত এই গির্জার স্তম্ভগুলি । এর ভিত্তিতে জোব চার্নকের (ব্রিটিশ কলকাতার প্রতিষ্ঠাতা) সমাধি রয়েছে।
এই জায়গাটি স্ট্রিট ফটোগ্রাফারের স্বর্গ। আতর ও হাকিমির ওষুধ বিক্রয়কারী দোকান, প্রাচীন খাওয়ার দোকান এবং পুরোনো শাড়ি শোরুম পুরো রবীন্দ্র সরণীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। আগে চিতপুর নামেও পরিচিত, এখানে ধনী বাঙালি বাবুদের কয়েকটি প্রাসাদ সদৃশ আবাস ছিল। মানুষের ভিড় ও জরাজীর্ণ দোকানগুলির মাঝে রিকশা, ট্রাম, অটো এবং গাড়ি চলাচলকারীদের আওয়াজ সর্বদা রয়েছে। মুসলমান এবং হিন্দু উভয় সম্প্রদায়ের এক শান্তিপূর্ণ, বন্ধুত্বপূর্ণ সহবস্থানের পাশাপাশি, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংমিশ্রণ কলকাতার এই রাস্তায় প্রতিফলিত হয় এবং তাই স্ট্রিট ফটোগ্রাফির জন্য এটি উপযুক্ত।
এখান থেকে শুরু করুন: মার্বেল প্রাসাদ বা প্যালেস থেকে আপনার হাঁটতে শুরু করুন। গিরিশ পার্ক বা এমজি রোড মেট্রো স্টেশন থেকে হেঁটে মার্বেল প্রাসাদ যেতে পারেন।
নাখোদা মসজিদকে মুঘল সম্রাট আকবরের আগ্রার সমাধির প্রতিরূপ হিসাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। এই দর্শনীয় মসজিদটিতে তিনটি গম্বুজ, ২০ টিরও বেশি মিনার এবং একটি ফটক রয়েছে যা ফতেহপুর সিক্রিতে বুলান্দ দরওয়াজার অনুকরণ।
এই আর্কিটেকচারাল আইকনটি কলকাতার কথা উল্লেখ করলেই মনে পড়ে যায়। হুগলি নদীর ওপারে ৭০৫ মিটার দীর্ঘ ক্যান্টিলিভার ব্রিজটি, স্ট্রিট ফটোগ্রাফির কেন্দ্র। হুগলি নদীতে প্রায় ১ লাখ যানবাহন বহন করে যা প্রায় ২০ লক্ষ্য লোকেদেড় প্রতিদিন পারাপার করে, হাওড়া স্টেশনের প্ল্যাটফর্মগুলিতে। চাইলে প্রতিদিনের যাত্রী, চা বিক্রেতা এবং রেলপথের পোর্টারদের সাথে যোগদান করে, স্থানীয় ফেরিতে বা পায়ে হেঁটে জায়গাটি ঘুরে দেখতে পারেন।
এখানে থেকে শুরু করুন: আকাশবাণী ভবন (সর্বভারতীয় রেডিও ভবন) থেকে হাঁটা শুরু করুন।
ব্রিজের প্রান্তে, শহরের বৃহত্তম, সবচেয়ে মূল্যবান পাইকারি ফুলের বাজার রয়েছে। শহরের অন্যতম সমৃদ্ধশালী ব্যবসা। আপনি যখন বিক্রেতাদের সাথে কথা বলবেন, তখন আপনি অনেক তথ্য জানতে পারবেন, যেমন কোনও নির্দিষ্ট দেবীর উপাসনার জন্য ফুলের একটি নির্দিষ্ট সংমিশ্রণ ব্যবহার করা হয় ইত্যাদি।
বো ব্যারাকগুলি মূলত একটি সরু গলি যেটি লাল ইটের তিনতলা বিল্ডিং দ্বারা , ৬টি ব্লকে বিভক্ত। উজ্জ্বল সবুজ জানালার বাড়িগুলিতে প্রায় ১৩২ টি এংলো-ইন্ডিয়ান পরিবার থাকে, যার মধ্যে ৮০% অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান। কলকাতায় ফটোগ্রাফি করার জন্য সবচেয়ে রঙিন জায়গা, একাধিক ফটো ওয়াক এখানে অনুষ্ঠিত হয়। আবাসিক উপনিবেশটি মূলত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় সেনাবাহিনীর জন্য নির্মিত গ্যারিসনের বিশ্রাম কেন্দ্র। এখন এটি সমস্ত স্পষ্ট ফটোগ্রাফারদের জন্য একটি অভয়ারণ্য হিসাবে কাজ করে।
সান ইয়াত সেন স্ট্রিট, কলকাতার ফটোগ্রাফির জন্য অন্যতম মনোরম স্থান। চীনা সম্প্রদায়ের বাড়ি এবং এটি অভিবাসী জুতো তৈরির প্রতিষ্ঠান এবং কয়েকটি মাহজং ক্লাবের সাথে যুক্ত। রাস্তায় ভোর ৫টা চাইনিজ ব্রেকফাস্ট -এর জন্য পরিচিত। টিরিটি বাজার বা কলকাতার ওল্ড চিনাটাউন এর বাওস, ডাম্পলিংস, সস এবং স্যুপের আধিক্য সমস্ত উদীয়মান খাদ্য ফটোগ্রাফারদের জন্য একটি আস্তানা।
নিজের বেড়ানোর অভিজ্ঞতা ট্রিপোটোর সঙ্গে ভাগ করে নিন আর সারা বিশ্ব জুড়ে অসংখ্য পর্যটকদের অনুপ্রাণিত করুন।
বিনামূল্যে বেড়াতে যেতে চান? ক্রেডিট জমা করুন আর ট্রিপোটোর হোটেল স্টে আর ভেকেশন প্যাকেজে সেগুলো ব্যাবহার করুন।
ট্রিপোটো বাংলা-কে ফেসবুকে ফলো করুন এই লিঙ্কে...
(এটি একটি অনুবাদকৃত/অনুলিখিত আর্টিকেল। আসল আর্টিকেল পড়তে এখানে ক্লিক করুন!)